ঢাকা ০৯:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুর সদর সাবরেজিস্টার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ও অফিস সহকারী নিরঞ্জন চন্দ্র ধর বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ ভূমি সহকারী অশোক কুমারের বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ রুপগঞ্জ পূর্ব সাব রেজিস্ট্রি অফিসে বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ টঙ্গী সাব রেজিস্টার বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ মোহাম্মদপুর সাবরেজিস্টার বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ চুয়াডাঙ্গা জেলা দর্শনা থানা ফেনসিডিল সহ আসামি কে আটক করেছে পুলিশ খুলনায় পুলিশের এডিসি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নরসিংদী সদর ভূমি অফিসের কানুগো বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ নারায়ণগঞ্জ বন্দর সাব রেজিস্ট্রি অফিস উমেদার মেহেদী হাসান ও সাব রেজিস্ট্রার শেখ কাউছার আহমেদ বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে বরিশাল   রহমতপুর বাবুগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার অফিসে বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

জনাব এসএম আনিছুর রহমান স্টেশন   ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে

  • আপডেট সময় : ০৫:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৭১ বার পড়া হয়েছে
ভোরের হাওয়া অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি  রুবেল ইসলাম
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দিয়ে হাজার হাজার ঘনফুট অবৈধ কাঠ পাচারে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগীতা করে প্রতি মাসে কোটি টাকা ঘুষ বাণিজ্য করছে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আওতাধীন জনাব  এসএম আনিছুর রহমান  ফরেস্টার স্টেশন  কর্মকর্তা  ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন  বিভাগের বিরুদ্ধে  অভিযোগ উঠেছে। কাঠ পাচার প্রতিরোধের পরিবর্তে প্রতিদিন অবৈধ কাঠ পরিবহনে সহযোগির ভূমিকা পালন করছে বন বিভাগের স্টেশন  কর্মকর্তা ধুমঘাট  বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি   বিরুদ্ধে   এসব স্টেশনে দৈনিক ঘুষ আদায় হয় দুই থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত।  ঘুষ বাণিজ্য ওপেন সিক্রেট। ডিএফও এসিএফসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আদায়কৃত ঘুষের একটি অংশ পৌঁছে দেওয়ায় তারা এ ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চুপ ভূমিকা পালন করেন।

 

সরেজমিনে অনুসন্ধান এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এই প্রকাশ্য ঘুষ আদায়ের চিত্র পাওয়া গেছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও ফটিকছড়ি বন অঞ্চল থেকে যেসব কাঠবাহী ট্রাক কাভার্ডভ্যান চট্টগ্রাম ও ঢাকার উদ্দেশ্যে যায় সেসব ট্রাক ট্রানজিট পাশ (টিপি) বা কাঠ পরিবহনের বৈধ অনুমতি আছে কি-না তা চেকিং-এর জন্য থামানো হয় এবং

 

 

খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকায় নিয়মিত কাঠের ট্রাক নিয়ে যাওয়া চট্টগ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবদুল্লাহ  বলেন, ‘খাগড়াছড়ি থেকে বৈধ ট্রানজিট পাশ নিয়ে কাঠের ট্রাক ঢাকা যাওয়ার পথে  চেক স্টেশনেে প্রতি ট্রাকে ৩২০০ টাকা ঘুষ দিতে হয়। সমপরিমাণ ঘুষ দিতে হয় ফৌজদারহাট চেক স্টেশনেও। একই ভাবে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি বন অঞ্চল থেকে যেসব কাঠবাহী ট্রাক ঢাকা যায় সেগুলো থেকে ঘুষ নেওয়া হয় প্রতি ট্রাকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের অপর একজন কাঠ ব্যবসায়ী বলেন, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি বান্দরবান থেকে বৈধ কাগজপত্র নিয়ে ঢাকায় কাঠ পরিবহনের ক্ষেত্রে নিয়মিতই ঘুষ দিতে হয়  চেক স্টেশনে। এটা ওপেন সিক্রেট বিষয়। লাখ লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে এসব স্টেশনে পোস্টিং নেন স্টেশন কর্মকর্তারা। সেই টাকা আদায় করতে প্রকাশ্যে কাঠ পাচারে সহায়তা করে ঘুষ বাণিজ্য চালান তারা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বৈধ ট্রানজিট পাশ থাকলেও ঘুষ দিতে হয়, পাশ না থাকলে দিতে হয় কয়েকগুণ বেশি ঘুষ। আর এই সুযোগে কাঠ ব্যবসায়ীরা বন বিভাগকে ২০০ থেকে ২৫০ ঘনফুট কাঠে রাজস্ব দিয়ে পরিবহন করেন ৫০০ থেকে ৬০০ ঘনফুট কাঠ। ফলে বৈধ কাঠ পরিবহনের আড়ালে অবৈধ কাঠ পাচার করলেও ঘুষ নিয়ে চুপ থাকেন সংশ্লিষ্ট চেক পোস্টের কর্মকর্তারা।

 

খাগড়াছড়ি, ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি অঞ্চল থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ গাড়ি কাঠ, জ্বালানি কাঠ, বাঁশ ও অন্যান্য বনজদ্রব্য নিয়ে গাড়ি  চেক স্টেশন অতিক্রম করে। সেসব গাড়ি থেকে প্রতিদিন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ আদায় হয়

জানা গেছে, চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে অত্যন্ত লোভনীয় পোস্টিং হিসেবে খ্যাত     স্টেশন ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে দায়িত্ব  আছেন জনাব এসএম আনিছুর রহমান

চেক স্টেশন। বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে (ডিএফও) ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয় এসব স্টেশনে পোস্টিং পেতে। বড় অঙের টাকা ঘুষ দিয়ে পোস্টিং নেওয়ার পর প্রতি মাসেই স্টেশন কর্মকর্তা ঘুষ বাণিজ্য করেন ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আদায়কৃত ঘুষের মধ্যে ৫০ শতাংশ স্টেশন কর্মকর্তা নিজে রাখেন এবং বাকি ৫০ শতাংশ ঊর্ধ্বতন এবং অধস্তনদের মধ্যে শতাংশ হারে বন্টন করেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা শতাংশ হারে ঘুষের ভাগ পাওয়ায় স্টেশনের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধে তারা কোন ভূমিকা পালন করেন না।

স্টেশন   ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে

স্টেশনে পোস্টিং নিয়ে বড় অঙের টাকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দিতে হয়। এক বছর মেয়াদের পোস্টিংয়ে এক বছরের মধ্যেই লাভ সমেত ঘুষের টাকা তুলে নিতে হয়। তাই এখানে টিপি চেকিং বাবদ নির্দিষ্ট অঙের অর্থ আদায় অলিখিত নিয়ম। এগুলো লিখে কিছু হবে না।’

, স্টেশনে এক বছরের জন্য পোস্টিং পেতে ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা খরচ করতে হয়। সেই টাকা আদায় করতেই মূলত অবৈধ কাঠ পাচারে সহাযোগিতা করতে হয়। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ উন্মোচন  করতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

জনাব এসএম আনিছুর রহমান স্টেশন   ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে

আপডেট সময় : ০৫:৩৬:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি  রুবেল ইসলাম
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দিয়ে হাজার হাজার ঘনফুট অবৈধ কাঠ পাচারে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগীতা করে প্রতি মাসে কোটি টাকা ঘুষ বাণিজ্য করছে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আওতাধীন জনাব  এসএম আনিছুর রহমান  ফরেস্টার স্টেশন  কর্মকর্তা  ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন  বিভাগের বিরুদ্ধে  অভিযোগ উঠেছে। কাঠ পাচার প্রতিরোধের পরিবর্তে প্রতিদিন অবৈধ কাঠ পরিবহনে সহযোগির ভূমিকা পালন করছে বন বিভাগের স্টেশন  কর্মকর্তা ধুমঘাট  বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি   বিরুদ্ধে   এসব স্টেশনে দৈনিক ঘুষ আদায় হয় দুই থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত।  ঘুষ বাণিজ্য ওপেন সিক্রেট। ডিএফও এসিএফসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আদায়কৃত ঘুষের একটি অংশ পৌঁছে দেওয়ায় তারা এ ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চুপ ভূমিকা পালন করেন।

 

সরেজমিনে অনুসন্ধান এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এই প্রকাশ্য ঘুষ আদায়ের চিত্র পাওয়া গেছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও ফটিকছড়ি বন অঞ্চল থেকে যেসব কাঠবাহী ট্রাক কাভার্ডভ্যান চট্টগ্রাম ও ঢাকার উদ্দেশ্যে যায় সেসব ট্রাক ট্রানজিট পাশ (টিপি) বা কাঠ পরিবহনের বৈধ অনুমতি আছে কি-না তা চেকিং-এর জন্য থামানো হয় এবং

 

 

খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকায় নিয়মিত কাঠের ট্রাক নিয়ে যাওয়া চট্টগ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবদুল্লাহ  বলেন, ‘খাগড়াছড়ি থেকে বৈধ ট্রানজিট পাশ নিয়ে কাঠের ট্রাক ঢাকা যাওয়ার পথে  চেক স্টেশনেে প্রতি ট্রাকে ৩২০০ টাকা ঘুষ দিতে হয়। সমপরিমাণ ঘুষ দিতে হয় ফৌজদারহাট চেক স্টেশনেও। একই ভাবে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি বন অঞ্চল থেকে যেসব কাঠবাহী ট্রাক ঢাকা যায় সেগুলো থেকে ঘুষ নেওয়া হয় প্রতি ট্রাকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের অপর একজন কাঠ ব্যবসায়ী বলেন, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি বান্দরবান থেকে বৈধ কাগজপত্র নিয়ে ঢাকায় কাঠ পরিবহনের ক্ষেত্রে নিয়মিতই ঘুষ দিতে হয়  চেক স্টেশনে। এটা ওপেন সিক্রেট বিষয়। লাখ লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে এসব স্টেশনে পোস্টিং নেন স্টেশন কর্মকর্তারা। সেই টাকা আদায় করতে প্রকাশ্যে কাঠ পাচারে সহায়তা করে ঘুষ বাণিজ্য চালান তারা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বৈধ ট্রানজিট পাশ থাকলেও ঘুষ দিতে হয়, পাশ না থাকলে দিতে হয় কয়েকগুণ বেশি ঘুষ। আর এই সুযোগে কাঠ ব্যবসায়ীরা বন বিভাগকে ২০০ থেকে ২৫০ ঘনফুট কাঠে রাজস্ব দিয়ে পরিবহন করেন ৫০০ থেকে ৬০০ ঘনফুট কাঠ। ফলে বৈধ কাঠ পরিবহনের আড়ালে অবৈধ কাঠ পাচার করলেও ঘুষ নিয়ে চুপ থাকেন সংশ্লিষ্ট চেক পোস্টের কর্মকর্তারা।

 

খাগড়াছড়ি, ফটিকছড়ি, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি অঞ্চল থেকে প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ গাড়ি কাঠ, জ্বালানি কাঠ, বাঁশ ও অন্যান্য বনজদ্রব্য নিয়ে গাড়ি  চেক স্টেশন অতিক্রম করে। সেসব গাড়ি থেকে প্রতিদিন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ আদায় হয়

জানা গেছে, চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে অত্যন্ত লোভনীয় পোস্টিং হিসেবে খ্যাত     স্টেশন ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে দায়িত্ব  আছেন জনাব এসএম আনিছুর রহমান

চেক স্টেশন। বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে (ডিএফও) ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয় এসব স্টেশনে পোস্টিং পেতে। বড় অঙের টাকা ঘুষ দিয়ে পোস্টিং নেওয়ার পর প্রতি মাসেই স্টেশন কর্মকর্তা ঘুষ বাণিজ্য করেন ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আদায়কৃত ঘুষের মধ্যে ৫০ শতাংশ স্টেশন কর্মকর্তা নিজে রাখেন এবং বাকি ৫০ শতাংশ ঊর্ধ্বতন এবং অধস্তনদের মধ্যে শতাংশ হারে বন্টন করেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা শতাংশ হারে ঘুষের ভাগ পাওয়ায় স্টেশনের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধে তারা কোন ভূমিকা পালন করেন না।

স্টেশন   ধুমঘাট বন শুল্কও পরীক্ষণ ফাঁড়ি চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে

স্টেশনে পোস্টিং নিয়ে বড় অঙের টাকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দিতে হয়। এক বছর মেয়াদের পোস্টিংয়ে এক বছরের মধ্যেই লাভ সমেত ঘুষের টাকা তুলে নিতে হয়। তাই এখানে টিপি চেকিং বাবদ নির্দিষ্ট অঙের অর্থ আদায় অলিখিত নিয়ম। এগুলো লিখে কিছু হবে না।’

, স্টেশনে এক বছরের জন্য পোস্টিং পেতে ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা খরচ করতে হয়। সেই টাকা আদায় করতেই মূলত অবৈধ কাঠ পাচারে সহাযোগিতা করতে হয়। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ উন্মোচন  করতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে