সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষা ভবনের বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৮:৪৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১০৪ বার পড়া হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা অফিস
শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারি বিল্লাল হোসেন এর বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য, টেন্ডারবাজী, চাঁদাবাজী সহ নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে গত কয়েক বছরে নামে-বেনামে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তিনি। তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
শিক্ষা ভবন ঢাকা অপসারণসহ তার অনিময় ও দুর্নীতি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, ও দুদকের উপপরিচালক বরাবর লিখিত ভাবে অভিযোগ করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ অভিযোগ দেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লিখিত অভিযোগে জানা যায় বিল্লাল হোসেন একজন দুর্নীতিবাজ ব্যক্তি। কারণ টেন্ডারবাজদের সাথে মিলে সরকারী অর্থ অপচয়সহ রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে
অনৈতিক সুবিধার মাধ্যমে সরাসরি দূর্নীতিবাজদের সাথে যোগসাজশের মাধ্যমে শিক্ষা অধিদপ্তরের সকল কাজ ভাগ-বাটোয়ারা করেন এবং আর্থিক সুবিধা নেন। তিনি বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি ও অপকর্ম করে। ফলে ঠিকাদাররা টেন্ডার বিমুখ হয়ে পড়েছেন। টেন্ডারের কাজে যেন খুব কম সংখ্যক ঠিকাদার অংশগ্রহন করিতে পারেন এজন্য টেন্ডারের শর্তসমূহ কঠিন থেকে কঠিনতর করেন। ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, সরকারী অর্থ অপচয় হচ্ছে।
এছাড়াও ঠিকাদারদের কাছ থেকে ৮ থেকে ১০ শতাংশ হারে ঘুষ নিয়ে থাকেন। সাধারন ঠিকাদাররা তার কাছে সেবা নিতে গেলে তাদেরকে টেন্ডারবাজদের দেখিয়ে দিয়ে থাকেন এবং তাদের মাধ্যমে আসতে বলেন। ফলে সাধারণ ঠিকাদাররা অসহায় অবস্থায় দিনযাপন করছে। এমন ঘৃণীত কাজে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বিল্লাল হোসেন কারণ সে টেন্ডার কমিটির সদস্য সচিব। সে ফাইল আটকিয়ে বিভিন্ন কৌশলে ঘুষ-দুর্নীতি ও চাঁদাবাজীর মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় তৈরি করেছে। সে তার নিজ জেলা বিভিন্ন স্থানে জমি, সম্পত্তিসহ নামে বেনামে ব্যাংক ব্যালেন্স ও টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছেন।
বিস্তারিত জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন