ঢাকা ০২:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুর সদর সাবরেজিস্টার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ও অফিস সহকারী নিরঞ্জন চন্দ্র ধর বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ ভূমি সহকারী অশোক কুমারের বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ রুপগঞ্জ পূর্ব সাব রেজিস্ট্রি অফিসে বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ টঙ্গী সাব রেজিস্টার বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ মোহাম্মদপুর সাবরেজিস্টার বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ চুয়াডাঙ্গা জেলা দর্শনা থানা ফেনসিডিল সহ আসামি কে আটক করেছে পুলিশ খুলনায় পুলিশের এডিসি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নরসিংদী সদর ভূমি অফিসের কানুগো বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ নারায়ণগঞ্জ বন্দর সাব রেজিস্ট্রি অফিস উমেদার মেহেদী হাসান ও সাব রেজিস্ট্রার শেখ কাউছার আহমেদ বিরুদ্ধে রমরমা ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে বরিশাল   রহমতপুর বাবুগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার অফিসে বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

অনুসন্ধানী প্রতিবেদনঃ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সংরক্ষণ ও সংগ্রহ শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে

  • আপডেট সময় : ১১:৩১:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৬৮ বার পড়া হয়েছে
ভোরের হাওয়া অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ মাগুরা অফিসে যোগদানের পর অনিয়মের আখড়ায় পরিণত করেন সংগ্রহ ও সংরক্ষণ বিভাগের সকল শাখা অফিসকে। সংশ্লিষ্ট অনেকেই অভিযোগ করেন বিভাগীয় তদন্তের নামে চলছে প্রহসন।সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরে কর্মজীবনের শুরু থেকে দূর্নীতির প্রশিক্ষক হয়ে উঠেন

সড়ক ও জনপদের সংগ্রহ ও সংরক্ষণ যোগদানের পর থেকেই দূর্নীতির মহা উৎসবে মেতে উঠেছে। তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যোগসাজোস ছাড়া একা মোঃ আশিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতি করা কিছুতেই সম্ভব নয়। টেন্ডার করার মতো পর্যাপ্ত ফান্ড না থাকা সত্ত্বেও একের পর এক ঘুপচি টেন্ডারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র। এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে সড়ক ভবনের আশেপাশের প্রভাবশালী একটি সিন্ডিকেট। উক্ত সিন্ডিকেট নামে বেনামে বিভিন্ন ফার্মের মাধ্যমে টেন্ডারে অংশগ্রহন করে থাকে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, একই ব্যক্তির একাধিক ফার্ম রয়েছে। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্নরূপে অবগত। সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের নিম্নস্তরের কিছু কর্মচারী (কম্পিউটার অপারেটর, হেড-ক্লার্ক ও উপ সহকারীর প্রকৌশলীরা নামে বেনামে টেন্ডারে অংশগ্রহন করে থাকে

নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে বসেছে। হাতেগোনা কয়েকটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সারাক্ষন অধিদপ্তরের রুমে আড্ডায় লিপ্ত থাকে। এ জাতীয় অসংখ্য তথ্য প্রমান ভিডিও ফুটেজ ইতোমধ্যে গনমাধ্যমের হাতে এসেছে।

বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

অনুসন্ধানী প্রতিবেদনঃ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সংরক্ষণ ও সংগ্রহ শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে

আপডেট সময় : ১১:৩১:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ মাগুরা অফিসে যোগদানের পর অনিয়মের আখড়ায় পরিণত করেন সংগ্রহ ও সংরক্ষণ বিভাগের সকল শাখা অফিসকে। সংশ্লিষ্ট অনেকেই অভিযোগ করেন বিভাগীয় তদন্তের নামে চলছে প্রহসন।সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরে কর্মজীবনের শুরু থেকে দূর্নীতির প্রশিক্ষক হয়ে উঠেন

সড়ক ও জনপদের সংগ্রহ ও সংরক্ষণ যোগদানের পর থেকেই দূর্নীতির মহা উৎসবে মেতে উঠেছে। তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের যোগসাজোস ছাড়া একা মোঃ আশিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতি করা কিছুতেই সম্ভব নয়। টেন্ডার করার মতো পর্যাপ্ত ফান্ড না থাকা সত্ত্বেও একের পর এক ঘুপচি টেন্ডারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র। এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে সড়ক ভবনের আশেপাশের প্রভাবশালী একটি সিন্ডিকেট। উক্ত সিন্ডিকেট নামে বেনামে বিভিন্ন ফার্মের মাধ্যমে টেন্ডারে অংশগ্রহন করে থাকে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, একই ব্যক্তির একাধিক ফার্ম রয়েছে। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্নরূপে অবগত। সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের নিম্নস্তরের কিছু কর্মচারী (কম্পিউটার অপারেটর, হেড-ক্লার্ক ও উপ সহকারীর প্রকৌশলীরা নামে বেনামে টেন্ডারে অংশগ্রহন করে থাকে

নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আশিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে বসেছে। হাতেগোনা কয়েকটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সারাক্ষন অধিদপ্তরের রুমে আড্ডায় লিপ্ত থাকে। এ জাতীয় অসংখ্য তথ্য প্রমান ভিডিও ফুটেজ ইতোমধ্যে গনমাধ্যমের হাতে এসেছে।

বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন