নিজস্ব প্রতিবেদক
রাঙ্গামাটি সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা রাঙ্গামাটি যোগদান করেই দুর্নীতি ও অনিয়মের সাথে গড়েছেন সখ্যতা। সেতু ইজারায় প্রতিযোগীতা হয়নি তাদের কারিশমায়।ফলে ইজারা মুল্যের সাথে শতকরা সাত থেকে দশ ভাগ যোগকরে সিএস পাশ করানোর জন্য ব্যাপক তদবীর করছেন। ফলে সরকার হারাবে প্রায় শত কোটি টাকার রাজস্ব। গোপন (গুজ) প্রক্রিয়ায় ইজারা ও টেন্ডারের কাজ পাইয়ে দিচ্ছেন পছন্দের ইজারাদার ও ঠিকাদারকে।সড়ক নির্মান ও পুনঃনির্মানে অনিয়ম হলেও তা দেখার সময় নেই তাদের কাছে।অভিযোগ থাকে ফাইলবন্দি হয়ে। গড়ে তুলেছেন জ্ঞাত বহির্ভূত সম্পদের পাহাড়। রাঙ্গামাটি সড়ক অফিসটি যেন অনিয়ম আর দূর্নীতির আখড়ায় পরিনত করেছেন।।ইনকামট্যক্সের সাথে নেই সম্পদের মিল। দুদক তদন্ত করলেই বেড়িয়ে আসবে তাদের ঘরের আলাদীনের চেরাগ।
রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে পছন্দের ব্যক্তিকে কাজ পাইয়ে দেয়ার অভিযোগ করেছেন একাধিক ঠিকাদারগন। ইজারা ও সেতু টেন্ডারে সিডিউল বিক্রি করেন পছন্দের লোকজনদের কাছে।ফলে আগ্রহীরা বঞ্চিত হন। তাদের দুর্নীতি আর অনিয়মের অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমের হাতে এসেছে
নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা রাঙ্গামাটি যোগদানের পর থেকে বিল, ভাউচার ও কোটেশনের মাধ্যমে সরকারী ভাবে টেন্ডার কল না করে ব্যাক্তিগত ভাবে নিজস্ব ঠিকাদার দিয়ে অসাধু ভাবে কাজের নামে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন।সরকারের ব্যয় সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনায় কোন অবস্থাতেই কাজের পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া কোন কাজ হাতে নেয়া যাবে না এ মর্মে সু-স্পষ্ট নির্দেশনা থাকলেও নিজের মনগড়া পরিকল্পনায় সরকারের লাখ-লাখ টাকার অপচয় করে কাজের উপর অতিরিক্ত কাজ করে কোটি-কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়ম চলে প্রকাশ্যে। সুত্র জানায়, যখন যে বিভাগে কাজ করেছেন সে বিভাগেই নাকি একটা না একটা তেলেসমতি কাণ্ড ঘটিয়েছেন তারা। নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা ভিআইপি ঠিকাদার নিয়ে থাকেন সব সময় ব্যস্ত। সেই ভিআইপি ঠিকাদারই সব কাজ করেন।এ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে সরকার তদন্ত করছে যা বর্তমানে তদানীন্তন রয়েছে।
সড়ক দখলদারদের কাছ থেকে মাসোহারা নেওয়া, প্রতিযোগীতা ছাড়া একই ইজারাদারকে বার বার ইজারা দেয়া,বারবার সড়ক নির্মানের কাজ দেয়া (যা সরকারি কর্মচারী আইনের বিধিমালা পরিপন্থি), রাঙ্গামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের কোটি টাকা মূল্যের জায়গা দখল করে দোকান ঘর নির্মাণে বাধা না দিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করা ও দোকান ভাড়ার ভাগ নেওয়াসহ কর্মক্ষেত্রে এরকম অসংখ্য দূর্নীতি, অনিয়ম ও গাফিলতি রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। এবং এলাকাবাসীর জোর দাবী দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক সঠিক ভাবে তদন্ত করলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন