আমিন বাজার রাজস্ব সার্কেল ভূমি অফিসের নায়েব বেনুগোপাল রাজবংশী বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৫:১৪:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪ ৮৭ বার পড়া হয়েছে
আমিন বাজার রাজস্ব সার্কেল ভূমি অফিসের নায়েব বেনুগোপাল রাজবংশী বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকার নির্ধারিত ফি’র বাইরে অতিরিক্ত টাকা ঘুষ আদায় করছেন নায়েব বেনুগোপাল রাজবংশী
বাংলাদেশ সরকার ভূমির নামজারির ফি ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করলেও তিনি সর্বনিম্ন ৬ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছেন। আর অশিক্ষিত মানুষের কাগজপত্রে ত্রুটি না থাকলেও তিনি ভুল বুঝিয়ে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা আদায় করছেন বলে এমন অভিযোগ অনেকের
তিনি ভূমি অফিসে যোগদান করার পর ৩ মাসের মধ্যে শুধু জমির নামজারিতে ঘুষ-বাণিজ্য করেছেন প্রায় ৩ লাখ টাকা। এখন তার মাসিক ঘুষ-বাণিজ্যের টাকার পরিমাণ প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা।
সামান্য ভুল থাকলেও জমির মালিকদের কাছ থেকে নিজে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন। কেউ টাকা না দিলে তিনি কোনো কাজই করেন না এবং কাগজপত্র তালাবদ্ধ করে রেখে দেন। ভূমি উন্নয়ন কর গ্রহণে তিনি কয়েক গুণ টাকা নিয়ে থাকেন। এই ভূমি অফিসের চৌকাঠ পেরুলেই ভূমি কর্মকর্তা বেনুগোপাল রাজবংশী কে নিজের করা আইন মানতে হয় সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষকে।
সরেজমিনে জানা গেছে, ভূমি অফিসে নামজারি, জমিভাগ, খাজনা আদায়, জমির পর্চা (খসড়া) তোলাসহ সব কাজে সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করে অনৈতিকভাবে বাড়তি টাকা নিচ্ছেন তিনি। চুক্তির টাকা ছাড়া কোনো ফাইলই নড়ে না। তার দুর্নীতির কারণে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন ভূমি মালিকরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, তিনি সরাসরি জমির নামজারি করতে গিয়ে তিনি বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন। সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও তাকে অনেক আগের মালিকদের ওয়ারিশ সনদ এনে দিতে বলা হয়, যার কারণে আর নামজারি করা হয়নি। দালাল ছাড়া গেলে সবার সঙ্গে এমনই করা হয়।
এসব প্রসঙ্গে নায়েব বেনুগোপাল রাজবংশী বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ যদি পেয়ে থাকেন, তাহলে নিউজ করতে পারেন। আমার কিছু হবে না আমি উপরে ম্যানেজ করে চলি।’ এবং আমিন বাজার রাজস্ব সার্কেল বেনুগোপাল রাজবংশী বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের মহা পরিচালক কাছে আকুল আবেদন করেছেন আমিন বাজার এলাকাবাসী
বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ উন্মোচন করতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে ভোরের হাওয়া দুর্নীতি সন্ধানে প্রতিদিন