সংবাদ শিরোনাম ::
কালিগঞ্জের কুশুলিয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী জিএম নুরুল ইসলাম বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ
- আপডেট সময় : ১০:২৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৬৩ বার পড়া হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদ
কালীগঞ্জের কুশুলিয়া ভূমি অফিসে মধ্যে বৃহত্তম তহশিল অফিসের অন্তর্ভুক্ত। অফিসটিকে ঘিরে ঘুষ-দুর্নীতির চক্র গড়ে উঠেছে
সরেজমিনে জানা যায়, কালিগঞ্জ কুশুলিয়া ভূমি অফিসের অধীন অবস্থিত। এই অফিসে ঢুকতেই ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তাসহ কর্মচারীদের রুমে চলছে রমরমা ঘুষ বানিজ্য টাকা ছাড়া কোন কাজই হয় না এই অফিসে
অফিস চলাকালীন সময়ে ঘুষ বাণিজ্য করে তালাবদ্ধ করে । রুমটির ভেতরে চেয়ার-টেবিল ও ল্যাপটপ-প্রিন্টার। অফিসের গুরুত্বপূর্ণ এই রুমে অন্তত তিন জন্য উমেদার নামধারী দালাল নিয়মিত কাজ করছিলেন। উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের দৃষ্টি এড়াতে মূল দরজা
তালাবন্ধ রাখা হচ্ছিল। কিছু দিন পর দালালদের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি দেন। এরপরও কর্মকর্তারা কৌশল পাল্টে দালাল লালন অব্যাহত রেখেছেন।
দালালে অফিসের ভেতরে কাজ করেন। জনসাধারণ জমির নামজারির বিষয়ে নায়েবদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা দালাল ও কর্মচারীদের দেখিয়ে কথা বলতে বলেন। পরে তারা চুক্তি করে অনলাইনে
আবেদনসহ সব করে দেন। অন্য দালালরা অফিসের বাইরে বিভিন্ন দোকানে অবস্থান করে কাজ করছেন। তারা অফিস সময়ের পর ভেতরে ঢুকে ফাইল অনুযায়ী হিসাব বুঝিয়ে দেন। দালালি ব্যবসা করে কেউ কেউ বাড়ি-গাড়ির মালিকও হয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভূমি সহকারী জি এম নুরুল ইসলাম
কয়েকজন সেবাপ্রার্থী জানান, ভূমি অফিসে জমির ধরন ও পরিমাণ অনুযায়ী ঘুষ নেওয়া হয়। সাধারণ খারিজে ১০-১৫ হাজার টাকা করে দিতে হয়।
টাকা না দিলে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। এ ছাড়া মূল জোতের খাজনা বেশি হলে কর্মকর্তারা ঘুষের বিনিময়ে সরকারের রাজস্ব আদায় কম দেখান। এ ধরনের ঘটনা অহরহ ঘটছে। এভাবে মাসে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ভূমি সহকারী জিএম নুরুল ইসলাম সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি ঘটনার আড়ালে-কে বলেন, অফিস থেকে সব দালাল বের করে দেওয়া হয়েছে। অফিসের বাইরে যদি দালাল বসে থাকে, মানুষ কাজ দেয়, তাহলে কিছু করার নেই। সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ উন্মোচন করতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে